Poschat-Gyan
মানুষের সমস্ত অঙ্গপ্রতঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বিপদপ্রবণ হল আমাদের পশ্চাতদেশ।সকালে প্রাতকৃত্য করা এবং সারাদিন প্রয়োযন মতো বায়ু নিস্ক্রমনের মাঝে বাকি সময়টা সবাই নিজো-নিজো গুজ্যদ্বার রক্ষায় ব্যাস্ত থাকে। এইদিক থেকে ওইদিক হয়ে ক্যাঁচাল হলেই যাকে বলে "পুঁটকি জ্যাম" সেই দশা হয়। এই বন্ধদ্বার লক্ষণ থেকে বাচার জন্য আমাদের সব চিন্তার মুলে থাকে নিজ গণ্ডদেশ বাচিয়ে চলার নীতি।
মূহুতের ভুলে যদি নীতিচ্যুত হয়ে কেউ যদি বিপদে ফেনসে যান তবে চলতি ভাষায় তাকে বলে "পোঁদে বাশ" বা আর খোলসা করে "পেছন মারা যাওয়া"। বিপদের তারোতোম্যের ফরাক-ভেদে পশ্চাতে বংশদণ্ডটি ছোলা বা আছোলা প্রজাতির মধ্যে ভাগাভগি করা হয়। ছোলা প্রজাতির মসৃণ ত্বকের জন্য যদিও আপনি কিছুটা রেহাই পেতে পারেন, আঁছোলা খেলে এক্কেবারে পিতৃদেবের নতুন নামকরণ হবে খগেনচন্দ্র। তবে দূরদৃষ্টির সাথে পরযাপ্ত সাবধানতা আবলম্বন করতে পারলে দুই প্রজাতির বংশ থেকেই বাঁচা যায় সেটা ইতিহাসের বড়-বড় বীরেরা বিভিন্ন ভাবে বাঁশ খেয়ে এবং বাঁশ দিয়ে প্রমাণ করে গেছেন।
মানুষের বুদ্ধিমাত্তা এবং পশ্চাতদেশের সম্পক' বেশ গভীর ব্যাপার। এই কারণেই কমবুদ্ধি লোকের বিষেষণ হল "গণ্ড-মূখ~"। বয়স এবং বিবেচনার সাথে-সাথে মানুষের গণ্ডদেশের বণ~ পরিবত~ন হয়। অল্প বয়েসে যদি কেউ বেশি জ্ঞানলাভ করে ফেলে তবে তার পশ্চাতভাগ গ্রীষ্মের পাকা আমের মতন লালিমাপ্রাপ্ত হয়।এই রকম ব্যক্তিকে সবাই "পেছন-পাকা" খেতাবে চেনে।এবং পৃথিবীর যাবতীয় গুরুগম্ভীর বিষয়ে উক্ত ব্যক্তি নিজের মহামুল্য মতামত প্রকাশ করে নিজের রঙ চিনিয়ে দেন।
চলতি এবং সাধু ভাষায় পশ্চাত অঙ্গের অনেককটা প্রতিশব্দ যেমন গুহ্যদেশ, পশ্চাতভাগ, গণ্ডদেশ, নিতুম্ব, পোঁদ, পাছা, গাঁড় ইত্যাদি...ইত্যাদি। এই বিভিন্ন প্রতিশব্দের মধ্যে আমার সবচেয়ে প্রিয় হল নিতম্ব। পোঁদ বা পাছা কথাগুলো এতটাই জোরালো যে প্রতিদিনের কথাবাতা~র চেয়ে গালিগালাজ হিসেবেই সুব্যাবহৃত। বাকি ততসম্ শব্দগুলো এতটাই খটোমটো যে দৈনন্দিন কাজে এরা এক্কেবারে বেকার। কিন্তু নিতম্ব শব্দটা যেমন বলা সোজা তেমনি এর ধবনির মধ্যে একটা আলাদা মাধুয~ আছে। ঠিক যেন মনে হয়ে কেউ মৃদঙ্গমের গালে আলতো করে টুস্কি মেরে এই শব্দটার ব্যুতপ্ততি করেছে। আমার তো মনে হয় যে সুন্দর নিতম্বে হাত বোলানো মৃদঙ্গমে হাত বোলানোর চেয়ে কম সৃজনশীল নয়। খালি একটাই তফাত যে মৃদঙ্গমে হাত বোলাতে অনুমতির প্রয়োযন নেই, কিন্তু নিটোল নিতম্বে হাত বোলালে আপনার লিঙ্গ ও রুচিভেদে সেই নিতম্বের অধিকারিণী বা অধিকারীর মতামত জেনে নেয়া ভালো, অন্যথা নিজের নিতম্বের বীমা করানোর প্রয়োযন হতে পারে।
একটু ভারী নিতম্ব যেহেতু বেশ গুরুগম্ভীর ব্যাপার তাই ব্যাকারনবিদেরা একে "গূরু নিতম্ব" বলে বণ~না করেন। লঘু নিতম্ব যেহেতু লুঘুতর ব্যাপার তাই একে শুস্ক মাছ সঙ্গে তুলনা করে সাধারণ লোকে "শুঁটকি পাছা" বলে থাকে। কিন্তু যে পশ্চাতভাগের দোলন দেখে পুরাকালে কবিরা হাথীর চলনের সাথে মিল পেয়ে লিখে ফেলেছিলেন যেন "গজগমনে চলিলা" এবং আধুনিক কালে দাড়িওলা হুসেন সাহেব "গজগামিনী" বলে আস্ত একটা চলচিত্র বানিয়ে বসলেন তার মাধুরয্যকে একমাত্র স্রেফ "নিতম্ব" বললেই বোঝানো যায়।
মূহুতের ভুলে যদি নীতিচ্যুত হয়ে কেউ যদি বিপদে ফেনসে যান তবে চলতি ভাষায় তাকে বলে "পোঁদে বাশ" বা আর খোলসা করে "পেছন মারা যাওয়া"। বিপদের তারোতোম্যের ফরাক-ভেদে পশ্চাতে বংশদণ্ডটি ছোলা বা আছোলা প্রজাতির মধ্যে ভাগাভগি করা হয়। ছোলা প্রজাতির মসৃণ ত্বকের জন্য যদিও আপনি কিছুটা রেহাই পেতে পারেন, আঁছোলা খেলে এক্কেবারে পিতৃদেবের নতুন নামকরণ হবে খগেনচন্দ্র। তবে দূরদৃষ্টির সাথে পরযাপ্ত সাবধানতা আবলম্বন করতে পারলে দুই প্রজাতির বংশ থেকেই বাঁচা যায় সেটা ইতিহাসের বড়-বড় বীরেরা বিভিন্ন ভাবে বাঁশ খেয়ে এবং বাঁশ দিয়ে প্রমাণ করে গেছেন।
মানুষের বুদ্ধিমাত্তা এবং পশ্চাতদেশের সম্পক' বেশ গভীর ব্যাপার। এই কারণেই কমবুদ্ধি লোকের বিষেষণ হল "গণ্ড-মূখ~"। বয়স এবং বিবেচনার সাথে-সাথে মানুষের গণ্ডদেশের বণ~ পরিবত~ন হয়। অল্প বয়েসে যদি কেউ বেশি জ্ঞানলাভ করে ফেলে তবে তার পশ্চাতভাগ গ্রীষ্মের পাকা আমের মতন লালিমাপ্রাপ্ত হয়।এই রকম ব্যক্তিকে সবাই "পেছন-পাকা" খেতাবে চেনে।এবং পৃথিবীর যাবতীয় গুরুগম্ভীর বিষয়ে উক্ত ব্যক্তি নিজের মহামুল্য মতামত প্রকাশ করে নিজের রঙ চিনিয়ে দেন।
চলতি এবং সাধু ভাষায় পশ্চাত অঙ্গের অনেককটা প্রতিশব্দ যেমন গুহ্যদেশ, পশ্চাতভাগ, গণ্ডদেশ, নিতুম্ব, পোঁদ, পাছা, গাঁড় ইত্যাদি...ইত্যাদি। এই বিভিন্ন প্রতিশব্দের মধ্যে আমার সবচেয়ে প্রিয় হল নিতম্ব। পোঁদ বা পাছা কথাগুলো এতটাই জোরালো যে প্রতিদিনের কথাবাতা~র চেয়ে গালিগালাজ হিসেবেই সুব্যাবহৃত। বাকি ততসম্ শব্দগুলো এতটাই খটোমটো যে দৈনন্দিন কাজে এরা এক্কেবারে বেকার। কিন্তু নিতম্ব শব্দটা যেমন বলা সোজা তেমনি এর ধবনির মধ্যে একটা আলাদা মাধুয~ আছে। ঠিক যেন মনে হয়ে কেউ মৃদঙ্গমের গালে আলতো করে টুস্কি মেরে এই শব্দটার ব্যুতপ্ততি করেছে। আমার তো মনে হয় যে সুন্দর নিতম্বে হাত বোলানো মৃদঙ্গমে হাত বোলানোর চেয়ে কম সৃজনশীল নয়। খালি একটাই তফাত যে মৃদঙ্গমে হাত বোলাতে অনুমতির প্রয়োযন নেই, কিন্তু নিটোল নিতম্বে হাত বোলালে আপনার লিঙ্গ ও রুচিভেদে সেই নিতম্বের অধিকারিণী বা অধিকারীর মতামত জেনে নেয়া ভালো, অন্যথা নিজের নিতম্বের বীমা করানোর প্রয়োযন হতে পারে।
একটু ভারী নিতম্ব যেহেতু বেশ গুরুগম্ভীর ব্যাপার তাই ব্যাকারনবিদেরা একে "গূরু নিতম্ব" বলে বণ~না করেন। লঘু নিতম্ব যেহেতু লুঘুতর ব্যাপার তাই একে শুস্ক মাছ সঙ্গে তুলনা করে সাধারণ লোকে "শুঁটকি পাছা" বলে থাকে। কিন্তু যে পশ্চাতভাগের দোলন দেখে পুরাকালে কবিরা হাথীর চলনের সাথে মিল পেয়ে লিখে ফেলেছিলেন যেন "গজগমনে চলিলা" এবং আধুনিক কালে দাড়িওলা হুসেন সাহেব "গজগামিনী" বলে আস্ত একটা চলচিত্র বানিয়ে বসলেন তার মাধুরয্যকে একমাত্র স্রেফ "নিতম্ব" বললেই বোঝানো যায়।
3 Comments:
Hutum,amar office aar baari duto jaegae thik-thak dekhache.Tumi ki Linux-e dekhcho.Tahole ei rokom hote paare.Window's use korle Dan dike ekta Wiki link ache oita try kore dekhte paro.Tobe ei banglae lekha byaparta boro kostokor.Bhabchi Roman horofei phire jai...ontoto banan-bhul howar chance kom ;)
বাংলা ফন্টে লেখা চালিয়ে যান । কারন রোমান হরফে বাংলা লেখা পড়তে একদম ভালো লাগে না ।
Hidden God,muskil-ta holo je Firefox ekhono unicode support kore na,tai Bangla horof sobai porte pare na.
Post a Comment
<< Home